বাংলাদেশের সংবিধান থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
বাংলাদেশের সংবিধান থেকে ১০০০টির বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া রইলো ।
Table of Contents
সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা।
সংবিধানের ৬৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া।
সংবিধানের ৬৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদ-সদস্যদের [পারিশ্রমিক প্রভৃতি ।
সংবিধানের ৬৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- শপথ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোট দান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া ।
সংবিধানের ৭১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- দ্বৈত-সদস্যতায় বাধা ।
সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদের অধিবেশন।
সংবিধানের ৭৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী ।
সংবিধানের ৭৩ক অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার ।
সংবিধানের ৭৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার ।
সংবিধানের ৭৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি।
সংবিধানের ৭৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ।
সংবিধানের ৭৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদ ও সদস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি ।
সংবিধানের ৭৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদ-সচিবালয়।
সংবিধানের ৮০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আইন প্রণয়ন পদ্ধতি।
সংবিধানের ৮১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অর্থবিল ।
সংবিধানের ৮২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আর্থিক ব্যবস্থাবলীর সুপারিশ।
সংবিধানের ৮৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদের আইন ব্যতীত করারোপে বাধা।
সংবিধানের ৮৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংযুক্ত তহবিল ও প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাব ।
সংবিধানের ৮৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সরকারী অর্থের নিয়ন্ত্রণ।
সংবিধানের ৮৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রজাতন্ত্রের সরকারী হিসাবে প্রদেয় অর্থ ।
সংবিধানের ৮৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংযুক্ত তহবিলের উপর দায় ।
সংবিধানের ৮৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি সম্পর্কিত পদ্ধতি ।
সংবিধানের ৯০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নির্দিষ্টকরণ আইন ।
সংবিধানের ৯১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সম্পূরক ও অতিরিক্ত মঞ্জুরী।
সংবিধানের ৯২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- হিসাব, ঋণ প্রভৃতির উপর ভোট ।
সংবিধানের ৯৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অধ্যাদেশ প্রণয়ন-ক্ষমতা।
সংবিধানের পঞ্চম ভাগের তৃতীয় পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- অধ্যাদেশ প্রণয়ন- ক্ষমতা।
আইনসভা সংক্রান্ত বিধান প্রণীত আছে বাংলাদেশ সংবিধানের যে ভাগে- পঞ্চম।
দেশের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ- আইন বিভাগ ৷
বাংলাদেশের সংবিধানে যে অনুচ্ছেদে জাতীয় সংসদ প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে- ৬৫।
আইন প্রণয়ন করেন- আইনসভা।
বাংলাদেশের আইনসভার নাম- জাতীয় সংসদ।
বাংলাদেশে যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আইন প্রণয়ন করে থাকে- জাতীয় সংসদ।
আইন প্রণয়নের ক্ষমতা- জাতীয় সংসদের।
সাংসদের প্রধান কাজ- যুতসই আইন প্ৰণয়ন ।
জাতীয় সংসদের কাজ নয়- মন্ত্রিসভা গঠন ।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ইংরেজি নাম- House of the Nation।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ যত কক্ষ বিশিষ্ট- এক কক্ষ।
বাংলাদেশের সংবিধানে যে এক কক্ষবিশিষ্ট আইনসভার ব্যবস্থা করা হয়েছে, তার নাম- জাতীয় সংসদ।
বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় সংসদের সদস্য সংখ্যা- ৩৫০।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন- ৫০ ৷
কোনো ব্যক্তির জাতীয় সংসদের সদস্য হওয়ার ন্যূনতম বয়স- ২৫ বছর ।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে ন্যূনতম বয়স দরকার- ২৫।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী মন্ত্রীদের বয়স কমপক্ষে হবে- ২৫ বছর।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের স্পীকার পদে প্রার্থী হওয়ার জন্য প্রার্থীর বয়স ন্যূনতম হওয়া প্রয়োজন-২৫ বছর।
একজন সংসদ সদস্য স্পীকারের অনুমতি ছাড়া যতদিন সংসদের বাইরে থাকতে পারবে- ৯০ দিন।
জাতীয় সংসদে নির্বাচিত কোন সদস্য একটানা যত দিন অনুপস্থিত থাকলে তার সদস্যপদ বাতিল করার বিধান সংবিধানে রাখা হয়েছে- ৯০ দিন।
যদি কোন ব্যক্তি সংসদ সদস্য হওয়ার যোগ্য নন বা অযোগ্য হয়েছেন জেনেও সংসদে সদস্যরূপে আসন গ্রহণ করেন, তবে প্রতিদিন সংসদে যোগদানের জন্য তিনি যত টাকার অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন- এক হাজার টাকা ।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করেন- রাষ্ট্রপতি ।
সংসদের অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের বৈঠকের মধ্যে যত দিনের বেশি বিরতি থাকবে না- ৬০ দিন ।
সংসদের অধিবেশন সমাপ্ত হওয়ার যতদিন পর আবার অধিবেশন ডাকা বাধ্যতামূলক- ৬০ দিন ।
সাধারণ নির্বাচনের যতদিনের মধ্যে সংসদ আহ্বান করতে হবে- ৩০ দিন।
বাংলাদেশে একজন সংসদ সদস্য যত বছরের জন্য নির্বাচিত হন- ৫ বছর।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের কোরাম হয় যত সদস্যের উপস্থিতিতে- ৬০ জন।
‘ফ্লোর ক্রসিং’ সম্পর্কে বলা আছে সংবিধানের যততম অনুচ্ছেদে – ৭০।
ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠানটি উদ্ভব- সুইডেনে।
ন্যায়পালের ইংরেজি প্রতিশব্দ- Ombudsman
সংবিধানের যত অনুচ্ছেদে ‘ন্যায়পাল’ নিয়োগের বিধান আছে- ৭৭ নং অনুচ্ছেদে।
আমাদের সংবিধানের পঞ্চম ভাগে আইন প্রণয়ন ও অর্থ সংক্রান্ত পদ্ধতি যে পরিচ্ছদে লিপিবদ্ধ আছে- দ্বিতীয় পরিচ্ছদে।
সংসদ কর্তৃক গৃহীত বিল সম্মতির জন্য রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করার যতদিন এর মধ্যে রাষ্ট্রপতি তাতে সম্মতি দেন- ১৫ দিন ।
যার সম্মতি ছাড়া কোনো বিল পাস করা যাবে না- রাষ্ট্রপতির।
রাষ্ট্রপতির সুপারিশ ব্যতীত নিচের যে বিল উত্থাপন করা যায় না- অৰ্থ বিল ।
‘অর্থ বিল’ সম্পর্কিত বিধানবলী আমাদের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ৮১ (১)।
রাষ্ট্রের তহবিল বা অর্থের রক্ষাকারী- জাতীয় সংসদ ।
বাংলাদেশ সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে ‘বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি’ এর কথা উল্লেখ আছে- ৮৭।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ বলে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন- ৯৩।
রাষ্ট্রপতি জারিকৃত আইনকে বলে- অধ্যাদেশ।
অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করতে পারেন- রাষ্ট্রপতি।
সংবিধানের যত ধারা অনুযায়ী দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশ ২০০২ করা হয়েছে- ৯৩ (১)।
রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত অধ্যাদেশ কত দিনের মধ্যে সংসদের মাধ্যমে আইনে পরিণত করার না হলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে? অধ্যাদেশ জারীর- পর প্রথম সংসদের অধিবেশনের প্রথম দিন হতে ত্রিশ দিন ।
সংসদের অধিবেশন ব্যতীত কোন সময়ে অধ্যাদেশ জারী হলে, সংসদের প্রথম বৈঠকে উক্ত অধ্যাদেশ উপস্থাপন করার যত দিন অতিবাহিত হওয়ার পর এর কার্যকারিতা লোপ পাবে- ৩০ ।
জাতীয় সংসদে যত ভোটে সাধারণ আইন পাস হয়- ৫০%+১।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সভাপতি- স্পীকার।
সংসদে ‘কাস্টিং ভোট’ হলো- স্পীকারের ভোট ।
জাতীয় সংসদে ‘কাস্টিং ভোট’ হলো- স্পীকারের ভোট।
সংসদে ‘বিশেষ অধিকার কমিটি’ যে ধরনের কমিটি- সাংবিধানিক স্থায়ী কমিটি ।
সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগের প্রথম পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্ট।
সংবিধানের ৯৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্ট প্রতিষ্ঠা ।
সংবিধানের ৯৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- বিচারক-নিয়োগ ।
রাষ্ট্রপতি কারো পরামর্শ ছাড়াই প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দিতে পারেন বলা আছে- ৯৫ (১) অনুচ্ছেদে।
সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- বিচারকের পদের মেয়াদ।
সংবিধান হলো- রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন (দর্পণস্বরূপ)।
সংবিধান হলো- রাষ্ট্রপরিচালনার মূল দলিল ।
বঙ্গবন্ধু ‘বাংলাদেশ গণপরিষদ আদেশ’ নামে একটি আদেশ জারি করেন- ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ ।
যে আদেশ বলে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচিত সদস্যগণ গণপরিষদের সদস্য বলে পরিগণিত হন- বাংলাদেশ গণপরিষদ আদেশ ।
বাংলাদেশ গণপরিষদের সদস্য ছিল- ৪০৩ জন।
বাংলাদেশ গণপরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পীকার ছিলেন- মোহাম্মদউল্লাহ ।
যাদের নিয়ে ‘খসড়া সংবিধান প্রণয়ন’ কমিটি গঠিত হয়- গণ-পরিষদের ৩৪ জন সদস্য।
যাকে বাংলাদেশের সংবিধানের জনক বা রূপকার বা স্থপতি বলা হয়- ড. কামাল হোসেন ৷
‘খসড়া সংবিধান প্রণয়ন’ কমিটির একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য ছিলেন- ন্যাপ (মোজাফফর) এর সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ।
গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে ড. কামাল হোসেন খসড়া সংবিধান বিল আকারে উপস্থাপন করেন- ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর।
বাংলাদেশের প্রথম হস্তলিখিত সংবিধান ছিল- ৯৩ পাতার।
হস্তলিখিত সংবিধানটির মূল লেখক ছিলেন- শিল্পী আব্দুর রউফ।
হস্তলিখিত সংবিধানটির অঙ্গসজ্জা করেন- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
গণপরিষদের সদস্যরা হস্তলিখিত মূল সংবিধানের বাংলা ও ইংরেজি লিপিতে স্বাক্ষর করেন- ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি লিপিবদ্ধ করা হয়- চারটি।
বাংলাদেশের সংবিধান শুরু হয়েছে- প্রস্তাবনা দিয়ে।
বাংলাদেশের সংবিধানের প্রস্তাবনা- বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম (দয়াময়, পরম দয়ালু, আল্লাহর নামে)/পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে ।
বাংলাদেশের সংবিধান শেষ হয়েছে- ৭টি তফসিল দিয়ে।
বাংলাদেশের সংবিধান- লিখিত ও দুষ্পরিবর্তিনীয়।
যে সকল দেশের অলিখিত সংবিধান আছে- ইংল্যান্ড, সৌদি আরব, স্পেন ও নিউজিল্যান্ড ।
পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম লিখিত সংবিধান- মদিনা সনদ।
বাংলাদেশের সংবিধানের সাথে মিল আছে- যুক্তরাজ্য ও ভারতের।
বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয় যেই দেশের সংবিধানের আলোকে- ভারত ও যুক্তরাজ্য।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংবিধান- ভারতের (৩৯৫টি অনুচ্ছেদ)।
বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সংবিধান- যুক্তরাষ্ট্রের (৭টি অনুচ্ছেদ)।
বাংলাদেশের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হয়- The Government of the People’s Republic of Bangladesh নামে ।
বাংলাদেশের সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ গৃহীত হয়- ১৯৭৮ সালের ২য় ঘোষণাপত্র আদেশ নং ৪ এর দ্বিতীয় তফসিল বলে ।
বাংলাদেশের সংবিধানে প্রথম স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২)।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান- স্বাধীনতার ঘোষণাপত্ৰ ।
বাংলাদেশের সংবিধানের সাথে ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ সংযোজন করা হয়- ১৯৯৯ সালে ।
বিশ্বের যে দুটি দেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রয়েছে- বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান/স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রচনা করেন- ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম।
বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান আদেশ যে তারিখে জারি করা হয়- ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি ।
‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ জারি করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
বাংলাদেশে প্রথম সংসদীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করা হয়- ১৯৭২ সালে ।
গণপরিষদ আদেশ জারি করা হয়- ২৩ মার্চ, ১৯৭২।
বাংলাদেশ গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন যে তারিখে শুরু হয়- ১০ এপ্রিল, ১৯৭২।
বাংলাদেশ গণপরিষদের সংসদ নেতা ছিলেন- শেখ মুজিবুর রহমান ।
বাংলাদেশ গণপরিষদের প্রথম স্পীকার ছিলেন- শাহ আবদুল হামিদ ।
বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয়- গণপরিষদের মাধ্যমে ।
বাংলাদেশের সংবিধান যে সালে প্রণীত হয়- ১৯৭২ সালে ।
বাংলাদেশ সংবিধান রচনা কমিটির সদস্য যত জন ছিলেন- ৩৪ জন।
বাংলাদেশের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন- ড. কামাল হোসেন।
বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য- বেগম রাজিয়া বানু ।
বাংলাদেশের সংবিধান সর্বপ্রথম যে তারিখে গণপরিষদে উত্থাপিত হয়- ১২ অক্টোবর, ১৯৭২ সালে ।
বাংলাদেশের সংবিধান যে তারিখে গণপরিষদে গৃহীত হয়- ৪ নভেম্বর, ১৯৭২।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান জাতীয় সংসদে গৃহীত হয়- ১৮ কার্তিক, ১৩৭৯ ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান দিবস যে তারিখে- ৪ নভেম্বর।
বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হওয়ার সময় রাষ্ট্রপতি ছিলেন- বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয়- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
বাংলাদেশের সংবিধান হাতে লেখার দায়িত্ব যার ওপর ন্যস্ত ছিল- এ.কে.এম আব্দুল রউফ ।
১৯৭২ সালের বাংলাদেশের সংবিধানের হাতে লেখা পাণ্ডুলিপি তৈরি করেছিলেন- আব্দুর রউফ।
বাংলাদেশ সংবিধান গ্রন্থের লিপিকার- শিল্পী আব্দুর রউফ।
১৯৭২ সালের বাংলাদেশের সংবিধানের রাষ্ট্রীয় মূলনীতি- ৪টি।
রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয়- জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতাকে ।
মানুষের মৌলিক প্রয়োজন- ৫টি।
১৯৭২ সালের বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতিগুলোর একটি হলো- গণতন্ত্র ।
যেটি ১৯৭২ সালের বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতি ছিল না- ন্যায়বিচার ।
সামাজিক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন হলো- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ।
বাংলাদেশের সংবিধান দুষ্পরিবর্তনীয় যে কারণে- পরিবর্তন সহজ নয় বলে ।
বাংলাদেশের সংবিধানে যতটি ভাগ বা অধ্যায় আছে- ১১টি।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে যতটি অনুচ্ছেদ আছে- ১৫৩টি।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে মোট তফসিল রয়েছে- ৭টি।
বাংলাদেশ সংবিধানের প্রস্তাবনার উপর লেখা আছে- বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম ।
‘Constitutional Law of Bangladesh’ এর রচয়িতা হলেন- মাহমুদুল ইসলাম ।
প্রথম ভাগ : প্রজাতন্ত্র (১-৭খ) মোট ৭টি
সংবিধানের ১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রজাতন্ত্ৰ ৷
সংবিধানের ২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা ।
সংবিধানের ২ক অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- রাষ্ট্রধর্ম।
সংবিধানের ৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- রাষ্ট্রভাষা ।
সংবিধানের ৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জাতীয় সংগীত, পতাকা ও প্রতীক |
প্রজাতন্ত্রের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’র প্রথম ১০ চরণ কথাটি সংবিধানের যে অনুচ্ছেদের উল্লেখ আছে- ৪ নং।
সংবিধানের ৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- রাজধানী ।
সংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নাগরিকত্ব।
সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংবিধানের প্রাধান্য ।
সংবিধানের ৭ক অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংবিধান বাতিল, স্থগিতকরণ ইত্যাদি অপরাধ ।
সংবিধানের ৭খ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী সংশোধন অযোগ্য ।
বাংলাদেশ একটি- প্রজাতন্ত্র ।
বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম হলো- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ।
বাংলাদেশের সাংবিধানিক নামের ইংরেজি পাঠ- The People’s Republic of Bangladesh ।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়- তৃতীয় ।
বাংলাদেশের সংবিধানে ভাষা বিষয়ক অনুচ্ছেদটি হলো- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করতে হবে, তা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ৪ক।
বাংলাদেশের সংবিধানের যত নং অনুচ্ছেদে রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে উল্লেখ আছে- ৫ নম্বর ।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের নাগরিকগণ ‘বাংলাদেশী’ বলিয়া পরিচিত হবেন- ৬(২)।
বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসেবে যে নামে পরিচিত- বাঙালি ।
বাংলাদেশের নাগরিকদের পরিচয়- বাংলাদেশী ।
বাংলাদেশের জাতীয়তা- বাংলাদেশী ।
‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ’ এই ঘোষণাটি বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখিত হয়েছে- ৭(১)।
যে অনুচ্ছেদবলে বাংলাদেশের সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী পরিবর্তনযোগ্য নয়- অনুচ্ছেদ ৭(খ)।
দ্বিতীয় ভাগ : রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (অনুচ্ছেদ ০৮-২৫) মোট- ১৮টি
সংবিধানের ৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মূলনীতিসমূহ।
সংবিধানের ৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জাতীয়তাবাদ
সংবিধানের ১০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি ।
সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- গণতন্ত্র ও মানবাধিকার।
সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা ।
সংবিধানের ১৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মালিকানার নীতি ।
সংবিধানের ১৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি ।
বাংলাদেশের সংবিধানের যতটি মৌলিক উপকরণ রক্ষিত রয়েছে- ৫টি।
বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষিত মৌলিক উপকরণগুলো হচ্ছে- খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা।
বাংলাদেশের সংবিধানে মৌলিক অধিকার সম্পর্কিত অনুচ্ছেদ রয়েছে- ২২টি।
সংবিধানের ১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব ।
সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা ।
সংবিধানের ১৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুযোগের সমতা।
সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করিতে রাষ্ট্র সচেষ্ট হইবেন।
এই কথাটি সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ১৯ নং।
সংবিধানের ২০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম ।
সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে নাগরিক কর্তব্য সমূহ আলোচিত হয়েছে- ২১ অনুচ্ছেদে।
সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য। এ কথাটি বাংলাদেশের সাংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ২১ নং ।
সংবিধানের ২৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জাতীয় সংস্কৃতি ।
সংবিধানের ২৩ক অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি ।
সংবিধানের ২৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন, প্রভৃতি।
সংবিধানের ২৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন।
বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলো যেখানে লিপিবদ্ধ করা আছে- সংবিধানে ।
রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি সংবিধানের যে ভাগে রয়েছে- দ্বিতীয় ভাগ ।
বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতি- ৪টি।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার চারটি মূলনীতি হচ্ছে- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা ।
বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি- ঐক্য ও সংহতি।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার বিধান আছে- ১১।
‘প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র….’ – শব্দগুলো সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে- ১১।
সংবিধানের যে ধারায় ধর্মনিরপেক্ষতা নীতির ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে- ধারা ১২।
সংবিধানের ১৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা।
মানুষের মৌলিক চাহিদা- ৫টি।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে পল্লী বিদ্যুতায়নের কথা বলা হয়েছে- ১৬।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে ধারায় শিক্ষার জন্য সাংবিধানিক অঙ্গীকার ব্যক্ত আছে- ১৭ নং ধারা ।
বাংলাদেশে শিক্ষার আইনগত ভিত্তির প্রধান উৎস- সংবিধান ।
পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন সংক্রান্ত বিধানের কথা সংবিধানের যত নং অনুচ্ছেদে এর উল্লেখ করা হয়েছে- ১৮ক।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতার বিষয়টি আলোচিত হয়েছে- অনুচ্ছেদ ১৮ ৷
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে অনুপার্জিত আয় সম্পর্কে বলা হয়েছে- ২০।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে নাগরিক কর্তব্য সমূহ আলোচিত হয়েছে- ২১ অনুচ্ছেদ।
বাংলাদেশের সংবিধানের ২১(২) ধারায় বলা হয়েছে “সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য” ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যেটি প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য- শৃঙ্খলা রক্ষা করা।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের কথা বলা হয়েছে- ২২।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে জাতীয় ভাষা, সাহিত্য ও শিল্পকলাসমূহের সমৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে- ২৩।
যে পদটি বাংলাদেশ সরকার গ্রহণ করেছে- ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদের আলোকে বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি পরিচালিত হয়- অনুচ্ছেদ ২৫।
তৃতীয় ভাগ : মৌলিক অধিকার (অনুচ্ছেদ ২৬-৪৭ক) মোট- ২২টি
সংবিধানে মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে- ২৬ থেকে ৪৭ নং অনুচ্ছেদ পর্যন্ত ।
সংবিধানের ২৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল ।
সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আইনের দৃষ্টিতে সমতা ।
সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সম্মান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী। এ কথাটি সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ২৭ নং ।
সংবিধানের ২৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- ধর্ম, প্রভৃতি কারণে বৈষম্য ।
সংবিধানের ২৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সরকারী নিয়োগ-লাভে সুযোগের সমতা।
প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে। উক্ত কথাটি সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ২৯ নং ।
সংবিধানের ৩০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- বিদেশী, খেতাব, প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ।
সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকাররক্ষণ।
সংবিধানের ৩৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ।
সংবিধানের ৩৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জোর-জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ ।
সংবিধানের ৩৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- বিচার ও দন্ড সম্পর্কে রক্ষণ ।
সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সমাবেশের স্বাধীনতা।
সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংগঠনের স্বাধীনতা ।
সংবিধানের ৪০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা ।
সংবিধানের ৪২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সম্পত্তির অধিকার।
সংবিধানের ৪৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ।
সংবিধানের ৪৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন ।
সংবিধানের ৪৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- দায়মুক্তি-বিধানের ক্ষমতা।
সংবিধানের ৪৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- কতিপয় আইনের হেফাজত।
সংবিধানের ৪৭ক অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংবিধানের কতিপয় বিধানের অপ্রযোজ্যতা।
বাংলাদেশ সংবিধানের যে ভাগে মৌলিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে- তৃতীয় ভাগে ৷
মানুষের ব্যক্তিস্বাধীনতা নিরাপত্তার অধিকারকে যে ধরনের অধিকার বলা হয়- মৌলিক অধিকার।
বাংলাদেশ সংবিধানে মৌলিক অধিকারের আর্টিকেল আছে- ২২টি।
‘সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী’ । সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে- ২৭।
সংবিধানের ২৮(২) নং অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতি ।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে ‘রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন’ বলা আছে- ২৮(২) নং অনুচ্ছেদে।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ বলে রাষ্ট্র, নারী শিশু বা অনগ্রসর নাগরিকদের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান তৈরির ক্ষমতা পায় – ২৮ (৪) ।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে সকল নাগরিকের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকারের উল্লেখ রয়েছে- ৩১ নং অনুচ্ছেদ।
র সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে ‘চলাফেরার স্বাধীনতা’ উল্লেখ রয়েছে- ৩৬ নং অনুচ্ছেদ।
চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার বিষয়টি আমাদের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বর্ণিত- অনুচ্ছেদ ৩৯ ।
সংবিধানের যত নম্বর অনুচ্ছেদে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে- অনুচ্ছেদ ৩৯।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে- ৩৯ (২) খ অনুচ্ছেদ।
‘ধর্মীয় স্বাধীনতা’ বাংলাদেশ সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে- ৪১ নং।
বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের সম্পত্তি অর্জন, ধারণ, হস্তান্তর বা অন্যভাবে বিলি-ব্যবস্থা করার অধিকার থাকবে বলে বলা হয়েছে বাংলাদেশ সংবিধানের- ৪২ নং অনুচ্ছেদ ।
বাংলাদেশ সংবিধানের যে ধারায় মৌলিক অধিকার বলবৎকরণ সম্পর্কে বলা আছে- ৪৪ ধারা।
যেটি বাংলাদেশের সংবিধানে বর্ণিত মৌলিক অধিকার নয়- সুখের অধিকার।
চতুর্থ ভাগ : নির্বাহী বিভাগ (অনুচ্ছেদ ৪৮-৬৪) মোট- ১৭টি
সংবিধানের চতুর্থ ভাগের প্রথম পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- রাষ্ট্রপতি।
সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- রাষ্ট্রপতি ।
সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার।
সংবিধানের ৫০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- রাষ্ট্রপতি-পদের মেয়াদ।
সংবিধানের ৫২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- রাষ্ট্রপতির অভিশংসন ।
সংবিধানের ৫৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অসামর্থ্যের কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ।
সংবিধানের ৫৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অনুপস্থিতি প্রভৃতির-কালে রাষ্ট্রপতি- পদে স্পীকার ।
সংবিধানের চতুর্থ ভাগের দ্বিতীয় পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীসভা ।
সংবিধানের ৫৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মন্ত্রিসভা।
সংবিধানের ৫৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মন্ত্রিগণ ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী- প্রধানমন্ত্ৰী ।
সংবিধানের ৫৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ ।
সংবিধানের ৫৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ।
সংবিধানের চতুর্থ ভাগের ২ক পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার (বিলুপ্ত) ।
সংবিধানের চতুর্থ ভাগের তৃতীয় পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- স্থানীয় শাসন।
সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- স্থানীয় শাসন ।
সংবিধানের ৬০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা ।
সংবিধানের চতুর্থ ভাগের চতুর্থ পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ ৷
সংবিধানের ৬১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সর্বাধিনায়কতা।
সংবিধানের ৬২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগে ভর্তি প্রভৃতি।
সংবিধানের ৬৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- যুদ্ধ।
সংবিধানের চতুর্থ ভাগের পঞ্চম পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- অ্যাটর্নি জেনারেল ।
সংবিধানের ৬৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অ্যাটর্নি জেনারেল ।
রাষ্ট্রপতি যে ধারার বিধানমতে কারো সাথে কোনো পরামর্শ ছাড়াই প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দিতে পারেনা- ৪৮(৩) ধারা ।
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি ।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি যেভাবে নির্বাচিত হন- জাতীয় সংসদ সদস্যদের ভোটে ।
প্রধানমন্ত্রীর নিয়োগের বাইরে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ব্যতীত যে কাজ এককভাবে করতে পারেন- প্রধান বিচারপতি নিয়োগ ।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি হতে হলে তাঁর বয়স কমপক্ষে যত বছর হবে- ৩৫ ।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি যার নিকট পদত্যাগ করেন- স্পীকার।
যিনি প্রধানমন্ত্রীকে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি।
বাংলাদেশে সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীকে নিয়োগ দান করেন- রাষ্ট্রপতি ।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে নম্বর অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমা সংক্রান্ত বিধান রয়েছে- ৪৯ ৷
‘রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি’ বাংলাদেশ সংবিধানের যত নম্বর অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে ৫১ ।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির অভিশংসন সম্ভব- ৫২ অনুচ্ছেদ।
‘ইমপিচমেন্ট’ দ্বারা যাকে অভিশংসন করা হয়- রাষ্ট্রপতি।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির অভিশংসন করেন- জাতীয় সংসদ।
যার কর্তৃত্বের ওপর আদালতের কোনো এখতিয়ার নেই- রাষ্ট্রপতি।
প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রিসভা সংক্রান্ত বিধি প্রণীত আছে বাংলাদেশ সংবিধানের যে ভাগে- চতুর্থ ।
বাংলাদেশের মন্ত্রিপরিষদ তাদের কাজকর্মের জন্য যার কাছে দায়ী- জাতীয় সংসদের কাছে।
অনুসৃত নীতি ও কার্যাবলীর জন্য বাংলাদেশের কেবিনেট দায়ী থাকে- জাতীয় সংসদের কাছে।
মন্ত্রিপরিষদ শাসন ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী যার কাছে জবাবদিহি করে- আইনসভা ৷
বাংলাদেশের সংবিধানের যত অনুচ্ছেদ অনুযায়ী মন্ত্রিসভা যৌথভাবে সংসদের নিকট দায়ী থাকবে- ৫৫।
সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সর্বাধিক যতজনকে টেকনোক্রেট মন্ত্রী নিয়োগ করা যায়- এক-দশমাংশ ।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী টেকনোক্রেন্ট মন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া যায় সর্বোচ্চ- ১০%।
প্রধানমন্ত্রী তার মন্ত্রিসভার সদস্যদের যত অংশ সদস্য সংসদের বাইরে থেকে নিয়োগ করতে পারেন- এক-দশমাংশ ।
বাংলাদেশের সংবিধানের যত ধারা মোতাবেক রাষ্ট্রপতি মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর নিযুক্তি দেন- ৫৬ (২) ধারা ।
প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক বা তাঁহার কর্তৃত্বে এই সংবিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা প্রযুক্ত হইবে’ ।
প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা যার কর্তৃত্বে প্রযুক্ত হয়- প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ব্যবস্থায় মন্ত্রিদের দপ্তর বণ্টন করেন- প্রধানমন্ত্ৰী ।
বাংলাদেশ সংবিধানের যততম অনুচ্ছেদে স্থানীয় সরকারের কথা বলা আছে- ৫৯, ৬০ ।
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা কর্ম বিভাগসমূহের সর্বাধিনায়কতা যার উপর ন্যস্ত- রাষ্ট্রপতি।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক- রাষ্ট্রপতি।
বাংলাদেশ কোন যুদ্ধে অংশ নিতে চাইলে অনুমতি লাগবে- জাতীয় সংসদের।
বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন- জাতীয় সংসদ।
বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ দান করেন- রাষ্ট্রপতি ।
বাংলাদেশ অ্যাটর্নি জেনারেল আছেন- ১ জন।
সংবিধান অনুযায়ী অ্যাটর্নি জেনারেল যতদিন স্বপদে বহাল থাকতে পারবেন- রাষ্ট্রপতি ইচ্ছা অনুযায়ী।
পঞ্চম ভাগ : আইনসভা (অনুচ্ছেদ ৬৫-৯৩) মোট- ২৯টি
সংবিধানের পঞ্চম ভাগের প্রথম পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- সংসদ।
সংবিধানের ৬৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদ-প্রতিষ্ঠা।
সংবিধানের ৯৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ ।
সংবিধানের ৯৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্টের অতিরিক্ত বিচারকগণ ।
সংবিধানের ৯৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অবসর গ্রহণের পর বিচারগণের অক্ষমতা।
সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্টের আসন ৷
এর সংবিধানের ১০১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- হাইকোর্ট বিভাগের এখতিয়ার।
সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- কতিপয় আদেশ ও নির্দেশ প্রভৃতি দানের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের ক্ষমতা ।
সংবিধানের ১০৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আপীল বিভাগের এখতিয়ার ।
সংবিধানের ১০৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আপীল বিভাগের পরোয়ানা জারী ও নিৰ্বাহ ৷
সংবিধানের ১০৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আপীল বিভাগ কর্তৃক রায় বা আদেশ পুনর্বিবেচনা ।
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্টের উপদেষ্টামূলক এখতিয়ার।
সংবিধানের ১০৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্টের বিধি-প্রণয়ন-ক্ষমতা ।
সংবিধানের ১০৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- “কোর্ট অব রেকর্ড” রূপে সুপ্রীম কোর্ট ।
সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আদালতসমূহের উপর তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ ।
সংবিধানের ১১০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অধস্তন আদালত হইতে হাইকোর্ট বিভাগে মামলা স্থানান্তর ।
এ সংবিধানের ১১১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্টের রায়ের বাধ্যতামূলক কার্যকরতা।
সংবিধানের ১১২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্টের সহায়তা।
সংবিধানের ১১৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সুপ্রীম কোর্টের কর্মচারীগণ ।
সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগের দ্বিতীয় পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- অধঃস্তন আদালত ।
সংবিধানের ১১৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অধস্তন আদালত-সমূহ প্রতিষ্ঠা।
সংবিধানের ১১৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অধস্তন আদালতে নিয়োগ ।
১৯ সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অধস্তন আদালতসমূহের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা ।
সংবিধানের ১১৬ক অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- বিচারবিভাগীয় কর্মচারীগণ বিচারকার্য পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন।
সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগের তৃতীয় পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল ।
বাংলাদেশের সংবিধানের যত অনুচ্ছেদে সুপ্রীম কোর্ট নামে বাংলাদেশে একটি সর্বোচ্চ আদালত থাকার কথা বলা হয়েছে- ৯৪ অনুচ্ছেদে।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত- সুপ্রীমকোর্ট।
বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্ট গঠিত- হাইকোর্ট বিভাগ ও আপীল বিভাগ নিয়ে ।
জনস্বার্থ রিট মামলার আবেদন করা হয়- হাইকোর্ট বিভাগে।
বাংলাদেশ সংবিধান নাগরিকদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব দিয়েছে- হাইকোর্ট।
ব্যক্তি স্বাধীনতার অন্যতম রক্ষাকবচ হলো- বিচার বিভাগ ।
সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের যে দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে অধিকার বলে আপিল করা যাবে- যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
‘কোর্ট অব রেকর্ড’ বলা হয় যে আদালতকে- সুপ্রীম কোর্ট ।
সাংবিধানিকভাবে আইনের ব্যাখ্যা প্রদান করেন- সুপ্রিম কোর্ট ।
বাংলাদেশের সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক- সুপ্রীম কোর্ট ।
বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্টের ডিভিশন (বিভাগ)- ২টি।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে ভাগে ‘বিচারপতি নিয়োগ’ এর কথা উল্লেখ আছে- ষষ্ঠ ।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দান করেন- রাষ্ট্রপতি ।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতিদের নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি।
বিচার বিভাগীয় দায়িত্ব পালনকারী ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগদান করেন- বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ।
কোনো এ্যাডভোকেটকে সুপ্রীম কোর্টের জজ হিসেবে নিযুক্ত করতে হলে সুপ্রীম কোর্টের ন্যূনতম যত বৎসরের এ্যাডভোকেট পেশার অভিজ্ঞতা বাঞ্ছনীয়- ১০ বৎসর।
সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতিদের অবসর গ্রহণের বয়স- ৬৭।
সুপ্রীম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান- প্রধান বিচারপতি ।
সুপ্রীম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের সদস্য- তিনজন।
বাংলাদেশ সংবিধানের তৃতীয় ভাগের মৌলিক অধিকারসমূহ বলবৎ করার জন্য কোনো সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি যে অনুচ্ছেদ বলে আদালতে আবেদন করতে পারে- ১০২।
মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন হলে সংবিধানের যে ধারায় মামলার ক্ষমতা দেওয়া আছে- ধারা ১০২ এ।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে রিট আবেদন করা যায়- ১০২।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগ কোনো মামলা বা কোনো বিষয়ে সম্পূর্ণ ন্যায় বিচারের জন্য যে কোনো প্রয়োজনীয় আদেশ বা নির্দেশনা জারী করতে পারবে- ১০৪।
রাষ্ট্রের সকল নির্বাহী ও বিচার বিভাগীয় কর্তৃপক্ষ সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টকে সহায়তা করতে বাধ্য- ১১২।
সংবিধানের ১১৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসমূহ
বাংলাদেশ সংবিধানের প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল বিষয়টি যে অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে- ১১৭।
সপ্তম ভাগ : নির্বাচন (অনুচ্ছেদ ১১৮-১২৬) মোট- ০৯টি
বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়- ১৯৭২ সালে ।
নির্বাচন কমিশন একটি- স্বতন্ত্র ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান।
সংবিধানের ১১৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব ।
নির্বাচন কমিশনারদের মর্যাদা- সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের মর্যাদা সমতুল্য ।
বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নাম- কাজী হাবিবুল আউয়াল ।
সংবিধানের ১২০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নির্বাচন কমিশনের কর্মচারীগণ ।
সংবিধানের ১২১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রতি এলাকার জন্য একটিমাত্র ভোটার তালিকা ।
সংবিধানের ১২২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- ভোটার-তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা ।
বাংলাদেশে প্রথম ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা হয়- ৩০ জানুয়ারি, ১৯৭৩ সালে ।
সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নির্বাচন-অনুষ্ঠানের সময়।
সংবিধানের ১২৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নির্বাচন সম্পর্কে সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা ৷
সংবিধানের ১২৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনের বৈধতা ।
সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তাদান ।
সংবিধানের যত নং অনুচ্ছেদে নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা বলা হয়েছে- ১১৮ নং অনুচ্ছেদে।
জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সদস্য- ৫ জন ৷
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারদের নিয়োগ করেন- রাষ্ট্রপতি ।
বাংলাদেশে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব যার ওপর ন্যস্ত- প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান মতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগের মেয়াদকাল- ৫ বছর।
নির্বাচন কমিশনারের মেয়াদকাল- ৫ বছর ।
বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার যততম- ১৩তম ।
এর সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে ভোটার তালিকার বিধান বর্ণিত আছে- ১২১ নং অনুচ্ছেদে।
বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তির ভোটাধিকার প্রাপ্তির ন্যূনতম বয়স- ১৮ বৎসর।
সংবিধানের যততম অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের তফসিল ঘোঘণা করেন- ১২৩।
কোনো কারণে সংসদ ভেঙ্গে গেলে পরবর্তী যতদিনের মধ্যে বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে- ৯০ দিন।
সংসদ ভেঙ্গে যাওয়া ব্যতীত অন্য কোনো কারণে সংসদের সদস্য পদ শূন্য
হলে, পদটি শূন্য হবার যত দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে- ৯০ দিন ।
অষ্টম ভাগ : মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (অনুচ্ছেদ ১২৭-১৩২) মোট- ০৬টি
সংবিধানের ১২৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মহা হিসাব-নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা।
সংবিধানের ১২৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মহা-হিসাব নিরীক্ষকের দায়িত্ব ।
সংবিধানের ১২৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মহা হিসাব-নিরীক্ষকের কর্মের মেয়াদ ।
মহা হিসাব নিরীক্ষক তাঁহার দায়িত্ব গ্রহণের তারিখ হইতে ৫ বৎসর বা তাঁহার ৬৫ বৎসর বয়স পূর্ণ হওয়া ইহার মধ্যে যাহা অগ্রে ঘটে, সেই কাল পর্যন্ত স্বীয় পদে বহাল থাকিবেন। কথাটি বাংলাদেশ সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ১২৯ নং ।
সংবিধানের ১৩০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অস্থায়ী মহা হিসাব-নিরীক্ষক।
সংবিধানের ১৩১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রজাতন্ত্রের হিসাব-রক্ষার আকার ও পদ্ধতি ।
সংবিধানের ১৩২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদে মহা হিসাব-নিরীক্ষকের রিপোর্ট উপস্থাপন ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধান হিসাবরক্ষকের পদবি হলো- সংবিধানের ১২৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- মহা হিসাব-নিরীক্ষকের কর্মের মেয়াদ ।
মহা হিসাব নিরীক্ষক তাঁহার দায়িত্ব গ্রহণের তারিখ হইতে ৫ বৎসর বা তাঁহার ৬৫ বৎসর বয়স পূর্ণ হওয়া ইহার মধ্যে যাহা অগ্রে ঘটে, সেই কাল পর্যন্ত স্বীয় পদে বহাল থাকিবেন। কথাটি বাংলাদেশ সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ১২৯ নং ।
সংবিধানের ১৩০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অস্থায়ী মহা হিসাব-নিরীক্ষক।
সংবিধানের ১৩১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রজাতন্ত্রের হিসাব-রক্ষার আকার ও পদ্ধতি ।
সংবিধানের ১৩২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংসদে মহা হিসাব-নিরীক্ষকের রিপোর্ট উপস্থাপন ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধান হিসাবরক্ষকের পদবি হলো- Comptroller and Auditor General |
বাংলাদেশ মহাহিসাব নিয়ন্ত্রক ও নিরীক্ষক পদে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি।
নবম ভাগ : বাংলাদেশের কর্মবিভাগ (অনুচ্ছেদ ১৩৩-১৪১) মোট- ০৯টি
সংবিধানের নবম ভাগের প্রথম পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- কর্মবিভাগ ।
সংবিধানের ১৩৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- নিয়োগ ও কর্মের শর্তাবলী ।
সংবিধানের ১৩৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- কর্মের মেয়াদ।
সংবিধানের ১৩৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- অসামরিক সরকারী কর্মচারীদের বরখাস্ত প্রভৃতি ।
সংবিধানের ১৩৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- কর্মবিভাগ-পুনর্গঠন।
সংবিধানের নবম ভাগের দ্বিতীয় পরিচ্ছদের বিষয়বস্তু- সরকারি কর্ম কমিশন ।
পিএসসির চেয়ারম্যানের অবসরের বয়স হবে- ৬৫ বছর বা দায়িত্ব গ্রহণের সময় থেকে পাঁচ বছর (যেটি আগে ঘটে)।
সরকারি কর্ম কমিশনের ১৪তম ও বর্তমান চেয়ারম্যান- মোঃ সোহরাব হোসাইন ।
সরকারি কর্ম কমিশনের প্রথম নারী চেয়ারম্যান- অধ্যাপক ড. জিন্নাতুন নেছা তাহমিদা বেগম ।
প্রতিবছর সরকারি কর্ম কমিশন দিবস পালন করা হয়- ৮ এপ্রিল ।
বর্তমানে বাংলাদেশের সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার- ২৬টি।
সিভিল সার্ভিস কাঠামোকে ২৮টি ক্যাডারে বিন্যস্ত করা হয়- ১৯৮০ সালে ।
বিসিএস ইকোনমিক ক্যাডারকে প্রশাসন ক্যাডারের সাথে এক এএকীভূত করা হয়- ১৩ নভেম্বর, ২০১৮ সালে ।
সিভিল সার্ভিসে বিচার ক্যাডার বিলুপ্ত হয়- ১ নভেম্বর, ২০০৭ সালে।
টেলিকমিউনিকেশন ক্যাডার বিলুপ্ত করা হয়- ২০১৪ সালে।
প্রশাসন ক্যাডার ও সচিবালয় ক্যাডার একীভূত করে প্রশাসন ক্যাডার গঠন করা হয়- ১৯৯২ সালে ।
স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারকে ভেঙ্গে স্বাস্থ্য ক্যাডার ও পরিকল্পনা ক্যাডার নামে পুনর্গঠন করা হয়- ১৯৮৫ সালে ।
সংবিধানের ১৩৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সদস্য-নিয়োগ ।
সংবিধানের ১৩৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- পদের মেয়াদ।
সংবিধানের ১৪০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- কমিশনের দায়িত্ব।
সংবিধানের ১৪১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- বার্ষিক রিপোর্ট।
সংবিধানের নবম-ক ভাগের বিষয়বস্তু- জরুরী বিধানাবলী ।
সংবিধানের ১৪১খ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জরুরী-অবস্থার সময় সংবিধানের কতিপয় ।
সংবিধানের ১৪১গ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জরুরী-অবস্থার সময় মৌলিক অধিকারসমূহ স্থগিতকরণ ।
বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের বিষয়াদি সংবিধানের যে ভাগে সন্নিবেশিত হয়েছে- নবম ভাগে ৷
বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন সংবিধানের যত অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠিত- ১৩৭।
বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৭ নং ধারায় প্রতিষ্ঠিত সংস্থা যেটি- বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন ।
বাংলাদেশর পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মনোনীত করেন- রাষ্ট্রপতি।
কর্মকমিশনের সদস্য পদ পেতে হলে ন্যূনতম যত বছর প্রজাতন্ত্রের সরকারি পদে নিযুক্ত থাকতে হয়- ২০ বছর।
জরুরি অবস্থা ঘোষণা সংক্রান্ত বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ হলো- ১৪১।
বাংলাদেশ মহাহিসাব নিয়ন্ত্রক ও নিরীক্ষক পদে নিয়োগ দেন- রাষ্ট্রপতি।
সংবিধানের ১৪১ (ক) অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- জরুরী-অবস্থা ঘোষণা ৷
সংবিধানের ১৪১ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জরুরি অবস্থা জারি করা হলে তার সর্বোচ্চ মেয়াদ হতে পারে- ১২০ দিন।
জরুরি অবস্থা ঘোষণার পূর্বেই উক্ত ঘোষণার বৈধতার জন্য যার প্রতি স্বাক্ষরের প্রয়োজন- প্রধানমন্ত্রী ।
জরুরি অবস্থার সময় বাংলাদেশ সংবিধানের যে যে অনুচ্ছেদসমূহ স্থগিত হয়- ৩৬, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪২।
যে ঘটনায় মৌলিক অধিকার রহিত হয়- জরুরি আইন।
দশম ভাগ : সংবিধানের সংশোধন (অনুচ্ছেদ ১৪২) মোট- ০১টি
সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সংবিধানের বিধান সংশোধনের ক্ষমতা।
সংবিধান [প্রথম সংশোধন] আইন, ১৯৭৩ গৃহীত হয়- ১৯৭৩ সালের ১৫ জুলাই ।
সংবিধান [দ্বিতীয় সংশোধন] আইন, ১৯৭৩ গৃহীত হয়- ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর।
সংবিধান [তৃতীয় সংশোধন] আইন, ১৯৭৪ গৃহীত হয়- ১৯৭৪ সালের ২৩ নভেম্বর।
সংবিধান [চতুর্থ সংশোধন] আইন, ১৯৭৫ গৃহীত হয়- ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি ।
যে সংশোধনীর দ্বারা সংসদীয় ব্যবস্থার পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়- চতুর্থ।
সংবিধান [পঞ্চম সংশোধন] আইন, ১৯৭৯ জাতীয় সংসদে অনুমোদিত হয়- ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল ।
সংবিধানের শুরুতে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ সন্নিবেশিত হয় যে সংশোধনীর মাধ্যমে- পঞ্চম সংশোধনী।
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়- ২৯ আগস্ট, ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে।
জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর সংবিধান অনুযায়ী অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন- উপরাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার ।
সংবিধান [ষষ্ঠ সংশোধন] আইন, ১৯৮১ জাতীয় সংসদে অনুমোদিত হয়- ১৯৮১ সালের ৮ জুলাই ।
সংবিধানের ষষ্ঠ সংশোধনের বিষয়বস্তু ছিল- রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতি পদকে অলাভজনক ঘোষণা; বিচারপতি সাত্তারকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বৈধতা প্রদান ।
সংবিধান [সপ্তম সংশোধন] আইন, ১৯৮৬ জাতীয় সংসদে অনুমোদিত হয়- ১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর।
সংবিধান [অষ্টম সংশোধন] আইন, ১৯৮৮ জাতীয় সংসদে গৃহীত হয়- ১৯৮৮ সালের ৭ জুন।
যে সংশোধনী আইনবলে ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম হিসাবে ঘোষিত হয়- অষ্টম সংশোধনী ।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে Dacca শব্দটি পরিবর্তন করে Dhaka এবং Bengali শব্দটি পরিবর্তন করে Bangla করা হয়- ৫ অনুচ্ছেদ।
সংবিধান [নবম সংশোধন] আইন, ১৯৮৯ জাতীয় সংসদে অনুমোদিত হয়- ১৯৮৯ সালের ১০ জুলাই ।
সংবিধান [দশম সংশোধন] আইন, ১৯৯০ জাতীয় সংসদে অনুমোদিত হয়- ১৯৯০ সালের ১২ জুন।
সংবিধানের দশম সংশোধনের বিষয়বস্তু ছিল- সংসদে মহিলাদের আসন ১৫টি থেকে বাড়িয়ে ৩০টি করে ১০বছরের জন্য সংরক্ষণ ।
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ সংবিধানের সপ্তম সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়- ২৬ আগস্ট, ২০১০ খ্রিস্টাব্দে।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ সংবিধানের সপ্তম সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে দেয়া রায়কেই বহাল রাখে- ১৬ মে, ২০১০ খ্রিস্টাব্দে।
সংবিধান [একাদশ সংশোধন] আইন, ১৯৯১ জাতীয় সংসদে অনুমোদিত হয়- ১৯৯১ সালের ৬ আগস্ট ।
সংবিধানের একাদশ সংশোধনের বিষয়বস্তু ছিল- অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদের প্রধান বিচারপতি পদে ফিরে যাওয়া ।
সংবিধান [দ্বাদশ সংশোধন] আইন, ১৯৯১ আইন পাস হয়- ১৯৯১ সালের ৬ আগস্ট।
যে সংশোধনীকে চতুর্থ সংশোধনীর বিপরীত সংশোধনী বলা হয়- দ্বাদশ সংশোধনী।
সংসদীয় গণতন্ত্রের উত্তরণ হয় যে সংশোধনীর মাধ্যমে- দ্বাদশ সংশোধনী।
সংবিধান [ত্রয়োদশ সংশোধন] আইন, ১৯৯৬ জাতীয় সংসদে পাস হয়- ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ ।
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়- ৪ আগস্ট, ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে দেয়া রায়কেই বহাল রাখে- ১০ মে, ২০১১ খ্রিস্টাব্দে।
সংবিধান [চতুর্দশ সংশোধন] আইন, ২০০৪ জাতীয় সংসদে পাস হয়- ২০০৪ সালের ১৬ মে ।
যে সংশোধনীর দ্বারা সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের অবসর গ্রহণের বয়স ৬৫ বছরের স্থলে ৬৭ বছর করা হয়- চতুর্দশ সংশোধনী ।
সংবিধান [পঞ্চদশ সংশোধন] আইন, ২০১১ জাতীয় সংসদে পাস হয়- ২০১১ সালের ৩০ জুন (২৯১-১ ভোটে)।
যে সংশোধনীর দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানের মূলনীতি (জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা) পুনর্বহাল করা হয়- পঞ্চদশ সংশোধনী ।
বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির পিতা’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয় যে সংশোধনীতে- পঞ্চদশ সংশোধনী ।
সংবিধানে পঞ্চম, ষষ্ঠ এবং সপ্তম তফসিল সংযোজন করা হয়- পঞ্চদশ সংশোধনীতে।
পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে- সংবিধানের সপ্তম, একাদশ, দ্বাদশ, ত্রয়োদশ সংশোধনী ।
সংবিধান [ষোড়শ সংশোধন] আইন, ২০১৪ জাতীয় সংসদে পাস হয়- ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর।
সংবিধান [সপ্তদশ সংশোধন] আইন, ২০১৮ জাতীয় সংসদে ২৯৮-০ ভোটে পাস হয়- ২০১৮ সালের ৮ জুলাই ।
যে সংশোধনীর দ্বারা জাতীয় সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত ৫০টি মহিলা আসন এর মেয়াদ আরো ২৫ বছর বাড়ানো হয়- সপ্তদশ সংশোধনী ।
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়- ৫ মে,২০১৬ খ্রিস্টাব্দে।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে দেয়া রায়কেই বহাল রাখে- ৩ জুলাই, ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে সংবিধান সংশোধনের বিধান আছে- ১৪২।
বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধনে মোট সদস্যের যত অংশের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রয়োজন- দুই-তৃতীয়াংশ ।
সংসদের মোট সদস্য সংখ্যার অন্যূন যত ভোটে গৃহীত না হলে সংবিধানের কোন বিধান সংশোধন করার জন্য রাষ্ট্রপতির নিকট উপস্থাপিত হবে না- দুই- তৃতীয়াংশ ।
বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম সংশোধনী গৃহীত হয়- ১৯৭৩ সালে ।
বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর উদ্দেশ্য ছিল- ৯৩ হাজার যুদ্ধবন্ধীর বিচার অনুষ্ঠান।
সংবিধানের যততম সংশোধনীতে যুদ্ধাপরাধীসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করা হয়- প্রথম ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সংক্রান্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদটি হলো- ৪৭।
জরুরি অবস্থা জারির বিধান সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়- দ্বিতীয় সংশোধনীতে।
বাংলাদেশে ‘বিশেষ ক্ষমতা আইন’ প্রণীত হয়েছিল- ১৯৭৪ সালে ।
জরুরী অবস্থা জারির বিধান সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়- দ্বিতীয় সংশোধনীতে।
বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় সংশোধনী গৃহীত হয়- ২৩ নভেম্বর, ১৯৭৪।
সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী গৃহীত হয়- ২৫ জানুয়ারি, ১৯৭৫।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন- ২৫ জানুয়ারি, ১৯৭৫।
যে সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি শাসন ব্যবস্থা চালু করা হয়- ৪র্থ ।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে সংশোধনীর মাধ্যমে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল- চতুর্থ।
সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী গৃহীত হয়- ১৯৭৯ সালে ।
বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর বিষয়বস্তু- ইনডেমনিটি বিল ।
যার শাসনামলে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বিল পাস হয়- জিয়াউর রহমান।
‘বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদের’ পরিবর্তে ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’ প্রবর্তিত হয় সংবিধানের যে সংশোধনীর মাধ্যমে- পঞ্চম ।
সংবিধানের যে সংশোধনকে ‘first distortion of Constitution’ বলে আখ্যায়িত করা হয়- পঞ্চম সংশোধন ৷
সংবিধানের যে সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার মূল চারনীতি পরিবর্তন করা হুয়- পঞ্চম।
সংবিধানের চেতনার বিপরীতে সামরিক শাসনকে বৈধতা দিতে যে তফসিলের অপব্যবহার করা হয়েছে- ৪র্থ তফসিল ।
সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী হাইকোর্ট কর্তৃক অবৈধ ঘোষিত হয়- ২৯ আগস্ট, ২০০৫।
রেফারেন্ডাম সংক্রান্ত বিধান সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে উল্লেখ নেই ।
বাংলাদেশ সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী হয়- ৭ জুন, ১৯৮৮।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম যে সংশোধনীর মাধ্যমে প্রবর্তন করা হয়- অষ্টম।
বাংলাদেশের সংবিধানের অষ্টম সংশোধনীর উদ্দেশ্য ছিল- ইসলাম ধর্মকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া।
ইসলামকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ধর্ম ঘোষণা করা হয়- ১৯৮৮ সালে ।
যততম সাংবিধানিক সংশোধনের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের বিকেন্দ্রায়ণ করা হয় – ৮ম সাংবিধানিক সংশোধন।
সংবিধানের যে সংশোধনী দ্বারা বাংলাদেশে উপ-রাষ্ট্রপতির পদ বিলুপ্ত করা হয় দ্বাদশ সংশোধনী ।
যে সংশোধনী দ্বারা বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার পদ্ধতির পুনঃপ্রবর্তন ঘটে- দ্বাদশ সংশোধনী ।
বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের পরিবর্তে সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা চালু হয় সংবিধানের যত নম্বর সংশোধনীর মাধ্যমে- দ্বাদশ ।
যে সংশোধনী দ্বারা একটি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিধান করা হয়- ত্রয়োদশ সংশোধনী ।
যে জাতীয় সংসদের মেয়াদকাল সবচেয়ে কম- ষষ্ঠ
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত হয়- ৩০ মার্চ, ১৯৯৬।
বাংলাদেশের সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মূল বিষয় ছিল- তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
বাংলাদেশের সংবিধানের ৪র্থ, ৫ম, ৭ম ও ১৩তম সংশোধনীর মধ্যে যেটি বাতিল ঘোষণা করা হয়নি- ৪র্থ।
যে সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়- পঞ্চদশ সংশোধনী ।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের যততম সংশোধনীর মাধ্যমে রদ করা হয়েছে- পঞ্চদশ ।
বাংলাদেশ সংবিধানের যে সংশোধনী দ্বারা ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রীয় মূলনীতিগুলোকে পুনঃপ্রবর্তন করা হয়েছে- পঞ্চদশ ।
সংবিধানের যে সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন ৫০-এ উন্নীত করা হয়- পঞ্চদশ।
পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিধান বাংলাদেশের সংবিধানে যততম সংশোধনীর মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়- পঞ্চদশ।
১৮ক অনুচ্ছেদ (পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র সংরক্ষণ ও উন্নয়ন) সন্নিবেশিত করা হয়- পঞ্চদশ সংশোধনীতে ।
বাংলাদেশের বিচারপতিদের অভিশংসন বা অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ন্যস্ত হয় সংবিধানের যে সংশোধনীতে- ষোড়শ।
বাংলাদেশ সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারক অপসারণ করার ক্ষমতা যার হাতে ন্যস্ত- জাতীয় সংসদ।
বাংলাদেশের সংবিধান এখন পর্যন্ত যতবার সংশোধন হয়েছে- ১৭ বার।
একাদশ ভাগ : বিবিধ (অনুচ্ছেদ ১৪৩-১৫৩) মোট- ১১টি
সংবিধানের ১৪৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি
সংবিধানের ১৪৪ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- সম্পত্তি ও কারবার প্রভৃতি-প্রসঙ্গে নির্বাহী কর্তৃত্ব ।
সংবিধানের ১৪৫ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- চুক্তি ও দলিল ।
সংবিধানের ১৪৫ক অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- আন্তর্জাতিক চুক্তি ।
সংবিধানের ১৪৬ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- বাংলাদেশের নামে মামলা ।
সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- কতিপয় পদাধিকারীর পারিশ্রমিক প্রভৃতি।
সংবিধানের ১৪৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- পদের শপথ ।
সংবিধানের ১৪৯ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রচলিত আইনের হেফাজত ।
সংবিধানের ১৫০ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী ।
সংবিধানের ১৫১ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- রহিতকরণ।
সংবিধানের ১৫৩ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু- প্রবর্তন, উল্লেখ ও নির্ভরযোগ্য পাঠ।
বাংলাদেশে অবস্থিত প্রকৃত মালিকবিহীন যে কোন সম্পত্তি গণপ্রজাতন্ত্রের ওপর ন্যস্ত হওয়া সংক্রান্ত বিধানটি সংবিধানের যত অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে- ১৪৩ (১) (গ) ।
আন্তর্জাতিক চুক্তির কথা বলা আছে- সংবিধানের ১৪৫ নং অনুচ্ছেদে।
সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণার উল্লেখ আছে- ১৫০ (২)।
বাংলাদেশের সংবিধানের যে ধারায় আইনের সংজ্ঞা দেওয়া আছে- ১৫২ ধারা।
বাংলাদেশের সংবিধানের আইনের ব্যাখ্যা দেওয়া আছে যে অনুচ্ছেদে- ১৫২।
আইনথ অর্থ কোন আইন, অধ্যাদেশ, আদেশ, বিধি, প্রবিধান, উপ-আইন, বিজ্ঞপ্তি অন্যান্য আইনগত দলিল এবং বাংলাদেশে আইনের ক্ষমতাসম্পন্ন যে কোন প্রথা বা রীতি আইনের এ ব্যাখ্যা যেখানে প্রদান করা হয়েছে- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ।
বাংলাদেশের সংবিধান যতটি ভাষায় রচিত- দুটি।
পৃথিবীতে বাংলা ভাষায় রচিত সংবিধানের সংখ্যা মোট- একটি।
বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম তফসিল হচ্ছে- অন্যান্য বিধান সত্ত্বেও কার্যকর আইন ৷
বাংলাদেশের সংবিধানের দ্বিতীয় তফসিল হচ্ছে- রাষ্ট্রপতি নির্বাচন [বিলুপ্ত] ।
বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় তফসিল হচ্ছে- শপথ ও ঘোষণা (Oaths and affairmations) |
বাংলাদেশ সংবিধানের তৃতীয় তফসিলে যে ৯টি পদে নির্বাচিত বা নিযুক্ত ব্যক্তির শপথগ্রহণ বা ঘোষণাপত্রের উল্লেখ আছে যেগুলো হলো- রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পীকার, ডেপুটি স্পীকার, সংসদ সদস্য, প্রধান বিচারপতি বা বিচারক, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনার, মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং সরকারী কর্ম কমিশনের সদস্য।
রাষ্ট্রপতি যাদের শপথ পড়ান- প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ, স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার, প্রধান বিচারপতি ।
স্পীকার যাদের শপথ পড়ান- রাষ্ট্রপতি, সংসদ সদস্য।
প্রধান বিচারপতি যাদের শপথ পড়ান- প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারী কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্য, সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ।
বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ তফসিল হচ্ছে- ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী ।
বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চম তফসিল হচ্ছে- ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ।
বাংলাদেশের সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিল হচ্ছে- ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্য রাত শেষে অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা। (অনূদিত)।
বাংলাদেশের সংবিধানের সপ্তম তফসিল হচ্ছে- ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল, তারিখে মুজিবনগর সরকারের জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (অনূদিত)।
রাষ্ট্রপতি যার নিকট পদত্যাগ পত্র পেশ করবেন- স্পীকার।
সংসদ সদস্য যার নিকট পদত্যাগ পত্র পেশ করবেন- স্পীকার ।
প্রধানমন্ত্রী যার নিকট পদত্যাগ পত্র পেশ করবেন- রাষ্ট্রপতি।
মন্ত্রীবৃন্দ যার নিকট পদত্যাগ পত্র পেশ করবেন- রাষ্ট্রপতি ।
স্পীকার যার নিকট পদত্যাগ পত্র পেশ করবেন- রাষ্ট্রপতি।
সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেন- রাষ্ট্রপতির কাছে।
বাংলাদেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহ হচ্ছে- জাতীয় সংসদ সচিবালয়, প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, নির্বাচন কমিশন, অ্যাটর্নি জেনারেল, মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের দপ্তর, সরকারি কর্ম কমিশন।
বাংলাদেশের সাংবাদিক পদসমূহ হচ্ছে- রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী, অ্যাটর্নি জেনারেল, সংসদ সদস্য, স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার, ন্যায়পাল, প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারপতি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার, মহাহিসাব নিরীক্ষক, সরকারি কর্মকমিশনের সভাপতি ও সদস্যগণ ।
বাংলাদেশের প্রথম অ্যাটর্নি জেনারেল- এম.এইচ খন্দকার।
বাংলাদেশের প্রথম সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান- ড. এ কিউ এম বজলুল করিম ।
বাংলাদেশের প্রথম মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক- ফজলে কাদের মোঃ আব্দুল বাকী ।
বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় তফসিলে যতটি পদে নির্বাচিত বা নিযুক্ত ব্যক্তির শপথগ্রহণ বা ঘোষণাপত্র পাঠের বিষয় উল্লেখ আছে- ৯।
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ সংবিধানের যে তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে- পঞ্চম তফসিল ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির শপথ বাক্য পাঠ করান- স্পীকার।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে শপথ বাক্য পাঠ করান- স্পীকার।
বাংলাদেশে মন্ত্রিপরিষদকে শপথ পাঠ করান- রাষ্ট্রপতি ।
বাংলাদেশে প্রধান বিচারপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করান- রাষ্ট্রপতি ।
সরকারি কর্ম কমিশনের শপথ বাক্য পাঠ করান- প্রধান বিচারপতি ।
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানের যততম তফসিলে সংযোজন করা হয়েছে- সপ্তম।
যেটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান- নির্বাচন কমিশন।
যেটি সাংবিধানিক পদ- অ্যাটর্নি জেনারেল ।
যেটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান- অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়।
যেটি বাংলাদেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান- পাবলিক সার্ভিস কমিশন।
বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন একটি- সাংবিধানিক সংস্থা।
যেটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান- মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়।
যেটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নয়- জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
যেটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নয়- বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন।
যেটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নয়- দুর্নীতি দমন কমিশন ।
যেটি সাংবিধানিক পদ নয়- চেয়ারম্যান, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড
বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি ছিলেন- এ.এস.এম. সায়েম ।
বাংলাদেশের প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার- বিচারপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস।